Skip to main content

Posts

ইনকোবেটর তৈরীর পদদতি

  সংক্ষেপে ইনকোবেটর তৈরীর বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।  ১/ সটীল দিয়ে ফেম তৈরী করব। ২/ ককসীট দিয়ে ও টিন বা কাট দিয়ে।  ফেমকে বেসটনী দেব। এ ভাবে অনুপম চাছে  একটি বকস তরী করব। ৩/এবার বকসের মধ্যে বেনডি লেটার, এগযাসট ফেনের holl রাখব  মাপ মত। ৪/ এবার ইনকোবেটরের উপর  কনট্রোলার  বসাবো  যার সাহায্যে তাপ,আদরতা ও ডিম ঘোরানো নিয়নন্ত্রন।করা হয়। ৫/এবার বকসের ভিতর সটিক  মাপে  ফেন সহ হিটার, ও ভালব  তাপের জন্য এবং আদরতার জন্য একটি বকসে হিটার সহ োপানি  ও ফেন এক সাথে সংযোগ করা হয়। ডিম ঘোরানোর   জন্য টারনার তৈরি করে মটরের   সাহায্য নেওয়া হয়। ৬/নীচে একটি পাএে পানি থাকবে। ও একটি হিটার থাকবে ও ফেন থাকবে সংযোগ। এক সাথো চলবে। আদরতা  যত  সেট থাকবে তার বেশি হলে , হিটার ও ফেন বনদ হয়ে যাবে । ৭/ তাপের জন্য  হিটার ও ভলব এক সাথে ও ফেন সংযোগ থাকে।  তাপ অতিরিকত  হলে, হওটার ওনপ
Recent posts

গরুর জাত ও বৈশিষ্ট্য

আমরা নিচে গরুর জাত নিয়ে আলোচনা করব। ১/ দেশি গরু """"" দেশী  জাতের গরু বার বহনে ও কৃষি ব্যবহার  করা হয়। লাল সাদা কলো রং এর হয়।পুন বয়ক  গরুর ওজন ১৫০কেজি।  দুধ দেয় ১/৩লিটার। কিনতু মাংস বেশ সুসাধু। ফরিদ পুর, পাবনা, মুনসিগনজ,  ও চটগাম  দেশি জাতের ভাল গরু পাওয়া যায়। পাবান জেলার  গরু/ দূধ, মাংস ও ভার বহনে সক্ষম।গাভী ও বলদ উচু ও লমবা।রং গাড় সাদা চাপ  যুকত।  দূধ দেয়। ৫/৭কেকি।  পরিশ্রমী কৃষি  কাজে উপযুকত। ফরিদ পুর জেলার গরু দেশি গরুর  মধ্যে এই জেলার গরু  বেশ উননত জাত। হরিয়ানা জাতের সাথে  ক্রস  করা হয়েছে। এ জন্য ১৩/১৪ লিটার দূধ দেয়  ষাড়ের ওজন  ২৫০/৩৫০ কেজি।  ও  গাভীর ওজন ২০০/৩০০ কেজি রং সাাদা   চামড়া  পাতলা   এবং  মাথা  উচূ  করে  হাটে। মুনসী  গনজের  গরু  ২/সংকর জাত,,,, এ গরু দেশি এবং বিদেশি উননত জাতের সংমিশনে সংকর জাত তৈরী করা হয়।বংশ পরসপরা সাতপুরুষ পরেউননত জাত তৈরী হয়। বিদেশী গরু  ১/ হলসটেন ফিজিয়ান ২/আয়ার সায়ার ৩/স...

গরু মোটাতাজাকরন পদ্দতি

গরু মোটাতাজাকরন পদ্দতি হচ্চে  এক বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে খাদ্য তালিকা তৈরি করে গরুকে খেতে দিলে  মাংস দ্রুতগতিতে ব্রদ্দি পায়।  ৩/৪ মাস পালন কার হয়। বানিজিক গরু। এ সময় বিএি করে প্রচুর লাভ করা যায়। একটি গরুকে তিন থেকে চার মাস পরিচর্যা করা হয়।এর বেশি সময় দেওয়া টিক নয়। গরু মোটাতাজা করনে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। নিচে আলোচনা করা হলো। ক/ গরু নির্বাচন ।  খ/ঘর তৈরি। গ/খাদ্য। ঘ/ পরিচর্যা ঙ/পরিশ্রম 1/ গরু নিরবাচন।।।।। *গরুর কোন রোগ আছে কি না তা পর্যবেক্ষণ  করে দেখতে হবে। *গলা,পা, লমবা টাইপের হতে হবে। *২ দাতের গরু হতে হবে। *গায়ের চামড়া ডিলা ও হাড় মোটা হতে হবে। শুকনা গরু সসতায় কিনে মোটাতজা করে বিএয় করে লাভ করা যায় বিভিনন রোগ  এর টীকা  দিতে হবে। ক্ষুরা রোগ  গাল ফুলা, বাদলা, তড়কা ইত্যাদি।  গরুর ওজন করার পদদতি বুকের বেরের মাফ *গরুর শিং থেকে লেজের গোড়া পর্যন্ত মাপ   ÷৬৬০ =ওজন গরুটিকে কৃমি মুকত করতে হবে। পরজীবী  উকুন বা আটাল মারতে হবে। ১৫দিন পর ওজন করতে হবে ওজন অনু সারে খাদ্য দিতে হবে।

বয়েলার মুরগি পালন পদদতি

বয়েলার মুরগি হলো  এক উননত ধরনের মুরগি যা গবেষনা র মাধ্যমে পলটি বিজ্ঞানী গন উদবাবন করেছেন।হাইবিড জাতের  মুরগি ও মুরগ এর পজননের মাধ্যমে  এর উতপওি। ব্যবসার জন্য বয়েলার মুরগি। ১/ ব্যবসায় উননতি লাভ করতে হলে  প্রথমে বাচ্চা নিরবাচন  করতে  হবে। ওজন ৩৫/৪০ গ্রাম  হবে। ২/ সুনাম আছে  এমন  খামার থেকে  বাচ্চা আনতে হবে। ৩/সুষম খাদ্যের দরকার। ক/ঊচছ পরযায়ে  আমিষ ও বিপাকীয় তাপ শক্তির প্রয়োজন। খ/১/৭দিনের বাচচার আমিষ ২২/২৪%  ও বিপাকীয় তাপ শক্তি ২৯০০/৩০০০  কিলো কেলরি দরকার গ/৭/২৮ দিনের বাচচার  আমিষ ১৯/২২% ও বিপাকীয় শক্তি ৩০০০/৩২০০  কিলো কেলোরি  ঘ/পুরনো  বয়সের বাচচার  আমিষ ১৮/১৯% ও বিপাকীয় শক্তি3000/3200 kilo kelori প্রয়োজন।

কবুতর পালনে ঐতিহাসিক মুল্য

নুহ আ: এর সময় কবুতর পালনের  ইতিহাস আছে।। পরযায় ক্রমে মুছা ইসা মো:স  ওঅনেক নবি  রাসুল  গন কবুতর পালেতন। পরবতিতে ওলি আওিলয়া গন তারা কবুতর পালতেন ও কোয়েল পাখী পলতেন।। ভিনন ধরমে  দেব দেবিকে  আহার হিসাবে কবুতর বলি দিত। রাজা বাদশাহ রা নিজস্ব  বারতা   প্রেরণের জন্য কবুতর  ব্যবহার করতেন ।  মধ্যযুগে  পএ আদান প্রদান করা হত।

মাশরুম

মাশরুমের ঐতিহাসিক গুরুত // মাশরুম  হচছে একটি পরজিবী ও মুলবিহিন ছএাক। তার ঐতিহাসিক গুরুত্ব  অপরিসীম। মুছা নবীর সময় মাননা নমক গায়েবি খানা আসত তার কোমের জন্য।  সেই মাননার  নিযাস থেকে  মাশরুমের উৎপওি। প্রাচীন  কালে ফ্রান্সের সম্রাট গন  বলতেন  মাশরুম  দেবতার খানা । উহা খেলে  অমরত্ব এর সন্ধান  পাওয়া যায়। চিন দেশের লোকেরা তা  বিশাস করে। তুরকী, এথেন্স  এর দারসনিক  রা সক্রেটীস  মনে করতেন  মাশরুম খেয়ে যূুদদ ময়দানে জয় লাভ করা যাবে। usa এর মলিউর একটি জংগলের নাম। সে জংগলে মাশরুম পাওয়া যায়। ২৫০০ বছর পুরবে ১৮০০ একর জুড়ে মাশরুমের সনদান পাওয়া যায়। প্রিথিবীতে ২লাখ পজাতির  মাশরুম আছে। প্রায় 2000হাজার মাশরুম খাওয়ার উপযোগী।   দুমিয়ার উননত দেশে মাশরুমের  খুবই কদর আছে। কারন ঔষধি ওপুষটি গুনে সমৃদ্ধ।জানা যায় ১৬১৭ সালে মাশরুম গ্রীষ ও রোমে  জন প্রীয়তা লাভ লরে। 1707 ড, ডন ফলট গভেষনা করেন মাশরুম নিয়ে বিভিনন  রোগের একটা মহা ওষধ ।  মহা নবী স,বলেছেন  মাশরুম এর  উপকারীতার কতা বলে...