Skip to main content

মাশরুম

মাশরুমের ঐতিহাসিক গুরুত //
মাশরুম
 হচছে একটি পরজিবী ও মুলবিহিন ছএাক। তার ঐতিহাসিক গুরুত্ব  অপরিসীম। মুছা নবীর সময় মাননা নমক গায়েবি খানা আসত তার কোমের জন্য।  সেই মাননার  নিযাস থেকে  মাশরুমের উৎপওি। প্রাচীন  কালে ফ্রান্সের সম্রাট গন  বলতেন  মাশরুম  দেবতার খানা । উহা খেলে  অমরত্ব এর সন্ধান  পাওয়া যায়। চিন দেশের লোকেরা তা  বিশাস করে। তুরকী, এথেন্স  এর দারসনিক  রা সক্রেটীস  মনে করতেন  মাশরুম খেয়ে যূুদদ ময়দানে জয় লাভ করা যাবে।
usa এর মলিউর একটি জংগলের নাম। সে জংগলে মাশরুম পাওয়া যায়। ২৫০০ বছর পুরবে ১৮০০ একর জুড়ে মাশরুমের সনদান পাওয়া যায়।
প্রিথিবীতে ২লাখ পজাতির  মাশরুম আছে। প্রায় 2000হাজার মাশরুম খাওয়ার উপযোগী।   দুমিয়ার উননত দেশে মাশরুমের  খুবই কদর আছে। কারন ঔষধি ওপুষটি গুনে সমৃদ্ধ।জানা যায় ১৬১৭ সালে মাশরুম গ্রীষ ও রোমে  জন প্রীয়তা লাভ লরে। 1707 ড, ডন ফলট গভেষনা করেন মাশরুম নিয়ে বিভিনন  রোগের একটা মহা ওষধ ।  মহা নবী স,বলেছেন  মাশরুম এর  উপকারীতার কতা বলেছেন।  ৃাশরুমের ঐতিহাসিক কদর কেন এত বেশি
আধুনিক বিজ্ঞানীরা  গবেষণা  করে  দেখেসেন  যে সত্যিই  মাশরুমের ঔষধি গুন আছে
ডায়বেটিস,কলেষটল, উচচ রকত চাপ,  ক্যনসার  হারট,লিভার,কিডনি রোগ  ও বিভিনন জটিল রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে বিভিনন জটিল রোগের।।

Comments

Popular posts from this blog

গরুর জাত ও বৈশিষ্ট্য

আমরা নিচে গরুর জাত নিয়ে আলোচনা করব। ১/ দেশি গরু """"" দেশী  জাতের গরু বার বহনে ও কৃষি ব্যবহার  করা হয়। লাল সাদা কলো রং এর হয়।পুন বয়ক  গরুর ওজন ১৫০কেজি।  দুধ দেয় ১/৩লিটার। কিনতু মাংস বেশ সুসাধু। ফরিদ পুর, পাবনা, মুনসিগনজ,  ও চটগাম  দেশি জাতের ভাল গরু পাওয়া যায়। পাবান জেলার  গরু/ দূধ, মাংস ও ভার বহনে সক্ষম।গাভী ও বলদ উচু ও লমবা।রং গাড় সাদা চাপ  যুকত।  দূধ দেয়। ৫/৭কেকি।  পরিশ্রমী কৃষি  কাজে উপযুকত। ফরিদ পুর জেলার গরু দেশি গরুর  মধ্যে এই জেলার গরু  বেশ উননত জাত। হরিয়ানা জাতের সাথে  ক্রস  করা হয়েছে। এ জন্য ১৩/১৪ লিটার দূধ দেয়  ষাড়ের ওজন  ২৫০/৩৫০ কেজি।  ও  গাভীর ওজন ২০০/৩০০ কেজি রং সাাদা   চামড়া  পাতলা   এবং  মাথা  উচূ  করে  হাটে। মুনসী  গনজের  গরু  ২/সংকর জাত,,,, এ গরু দেশি এবং বিদেশি উননত জাতের সংমিশনে সংকর জাত তৈরী করা হয়।বংশ পরসপরা সাতপুরুষ পরেউননত জাত তৈরী হয়। বিদেশী গরু  ১/ হলসটেন ফিজিয়ান ২/আয়ার সায়ার ৩/স...

ইনকোবেটর তৈরীর পদদতি

  সংক্ষেপে ইনকোবেটর তৈরীর বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।  ১/ সটীল দিয়ে ফেম তৈরী করব। ২/ ককসীট দিয়ে ও টিন বা কাট দিয়ে।  ফেমকে বেসটনী দেব। এ ভাবে অনুপম চাছে  একটি বকস তরী করব। ৩/এবার বকসের মধ্যে বেনডি লেটার, এগযাসট ফেনের holl রাখব  মাপ মত। ৪/ এবার ইনকোবেটরের উপর  কনট্রোলার  বসাবো  যার সাহায্যে তাপ,আদরতা ও ডিম ঘোরানো নিয়নন্ত্রন।করা হয়। ৫/এবার বকসের ভিতর সটিক  মাপে  ফেন সহ হিটার, ও ভালব  তাপের জন্য এবং আদরতার জন্য একটি বকসে হিটার সহ োপানি  ও ফেন এক সাথে সংযোগ করা হয়। ডিম ঘোরানোর   জন্য টারনার তৈরি করে মটরের   সাহায্য নেওয়া হয়। ৬/নীচে একটি পাএে পানি থাকবে। ও একটি হিটার থাকবে ও ফেন থাকবে সংযোগ। এক সাথো চলবে। আদরতা  যত  সেট থাকবে তার বেশি হলে , হিটার ও ফেন বনদ হয়ে যাবে । ৭/ তাপের জন্য  হিটার ও ভলব এক সাথে ও ফেন সংযোগ থাকে।  তাপ অতিরিকত  হলে, হওটার ওনপ